অগ্রণী ব্যাংক লিমিটেড বাংলাদেশের অন্যতম বাণিজ্যিকব্যাংক। ব্যাংকটি ১৯৭২ সালের ২৬শে মার্চ বাংলাদেশব্যাংক অধ্যাদেশের মধ্য দিয়ে একটি রাষ্ট্রীয় বাণিজ্যিক ব্যাংক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়।[৩] পরবর্তীতে ২০০৭ সালের ১৭ই মে তা পাবলিক লিমিটেড কোম্পানিতে পরিণত হয়। বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে এই ব্যাংকের ১১টি পরিষদ্ অফিস, ২৫টি বিভাগের হেড অফিস[৪], ২৭টি কর্পোরেট সহ ৫৪টি আঞ্চলিক অফিস এবং ৪০টি অনুমোদিত পরিবেশক শাখা সহ ৮৭৩টি[৫] শাখা রয়েছে।
অগ্রণী ব্যাংকের কার্যক্রম পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছে ১৩ সদস্যবিশিষ্ট একটি পরিচালনা পর্ষদ যার প্রধান একজন চেয়ারম্যান। বর্তমানে (প্রেক্ষিত ২০১১) অগ্রণী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ডঃ খন্দকার বজলুল হক।
বাড়াদী ইউনিয়নে ১ টি অগ্রনী ব্যাংক আছে। এই ব্যাংক হতে বাড়াদী ইউনিয়নের বাসিন্দাদেরকে কৃষি ঋণ দেওয়া হয়। ব্যাংকটি সফলতার সাথে তাদের কাযক্রম পরিচালনা করছে।
ম্যানেজারের নামঃ মোঃ গোলাম মোস্তফা।
ব্যাংক একাউন্ট এর সংখ্যাঃ ৭০০০।
ঋণ দান একাউন্ট এর সংখ্যাঃ ১৫০০।
সিসি লোন গ্রহণকারীর সংখ্যাঃ ২০ জন।
সিসি লোনের টাকার পরিমাণ- ১.৭৫ কোটি টাকা।
মোবাইল নং- ০১৭১৫৪৬৮৮৩৮
গ্রামীণ ব্যাংক বাংলাদেশের একটি ক্ষুদ্রঋণ প্রদানকারী সংস্থা। এর প্রতিষ্ঠাতা ডঃ মুহাম্মদ ইউনুস। ১৯৭৬ সালে গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। ২০০৬ সালে গ্রামীণ ব্যাংক এবং মুহাম্মদ ইউনুস যৌথভাবে নোবেল শান্তি পুরস্কার লাভ করেন। এটি বাংলাদেশের তথ্য কমিশন এর তালিকা ভুক্ত।
Planning and Implementation: Cabinet Division, A2I, BCC, DoICT and BASIS