প্রাচীন কালে মানুষ চাষাবাদের জন্য বৃষ্টির পানির উপর নির্ভরশীল ছিল। বৃষ্টি হওয়ার পর গ্রামে ফসল বপনের হিড়িক পড়ে যেত। যে বছর সময় মত বৃষ্টি হতো না সে বছরে ফসল উৎপাদনে ব্যাঘাত ঘটতো। এতে করে দেশে খাদ্য ঘাটতি দেখা দিত। খাদ্য ঘাটতি কমানো ও সময় মত ফসল উৎপাদনের লক্ষে বাংলাদেশ সরকার বিদেশ থেকে স্যালো ইঞ্জিন আমদানি করে। এগুলো প্রত্যেক গ্রামে এক-দুইটা উদ্দ্যোক্তার মাধ্যমে সরবরাহ করেছিলেন। এর মাধ্যমে মানুষ কিছুটা হলেও খাদ্য ঘাটতি কমাতে সক্ষম হয়েছিল। দেশের ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার জন্য প্রয়োজনীয় খাদ্য উৎপাদন করা সম্ভব ছিল না। খাদ্য ঘাটতি কমাতে এবং স্যালো মেশিন সহজ লভ্য করে বাংলাদেশের প্রায় প্রতিটি চাষির ঘরে স্যালো মেশিনের নিশ্চয়তা প্রদান করে বাংলাদেশ সরকার।নিম্নে বাড়াদী ইউনিয়নের ওয়ার্ড ওয়ারী স্যালো মেশিনের সংখ্যা দেওয়া হলো।
ওয়ার্ড নং | মেশিনের সংখ্যা |
১ | ১২৫ |
২ | ১৪২ |
৩ | ১৭০ |
৪ | ৫৫ |
৫ | ৮৭ |
৬ | ১২২ |
৭ | ৮৯ |
৮ | ৯৭ |
৯ | ৭৮ |
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস