Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টার বক্তব্য

প্রযুক্তির যথাযথ ব্যবহারের মাধ্যমে ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হবেঃ

প্রধানমন্ত্রীর তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় বলেছেন, বাংলাদেশ ২০২১ সালের মধ্যে মধ্যম আয়ের এবং ২০৪১ সাল নাগাদ উন্নত ও সমৃদ্ধ দেশে পরিণত হবে।

তিনি বলেন, বাংলাদেশকে আমরা এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছি। বাংলাদেশের জন্য আমরা পরিশ্রম করছি, লড়াই করছি।

তিনি বলেন, বাংলাদেশের স্বার্থরক্ষায় আমরা যেকোনো দেশের সঙ্গে লড়াইয়ে প্রস্তুত। বাংলাদেশের জন্য আওয়ামী লীগ সরকার বিশ্বের যে কোনো দেশের সঙ্গে লড়াই করতে পারে। কোনো দেশকে ভয় পায় না। আমাদের একটাই চিন্তা বাংলাদেশের কী প্রয়োজন, এদেশের উন্নয়ন কীভাবে হবে। অন্য কোনো দেশ কী চাইলো কিংবা কী বললো- সেটি আমরা দেখবো না। বিদেশিদের ইচ্ছেই নয়, বাংলাদেশের মানুষের ইচ্ছেই বড় কথা। তারা যা চাইবেন, তাই হবে।

সজীব ওয়াজেদ জয় আজ শনিবার রংপুরের পীরগঞ্জ সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে পাট অধিদফতরের ‘উচ্চ ফলনশীল (উফসী) পাট ও পাট বীজ উৎপাদন এবং উন্নত পাট পচন’ শীর্ষক প্রকল্প আয়োজিত নির্বাচিত পাটচাষী সমাবেশে এসব কথা বলেন।

পাট ও বস্ত্র প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এই সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। আরো বক্তব্য রাখেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক খালিদ মাহমুদ চৌধুরী এমপি, কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদ সদস্য এসএম কামাল হোসেন, রংপুর জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মমতাজ আহাম্মেদ, সাধারণ সম্পাদক রেজাউল করিম রাজু, পীরগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি মোতাহারুল হক বাবলু এবং পাট অধিদফতরের প্রকল্প পরিচালক ড. মংগল চন্দ্র চন্দ।

এর আগে বেলা আড়াইটায় কছিমননেছা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে এক অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে কছিমননেছা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, আদর্শ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, মহিলা ডিগ্রি কলেজে কম্পিউটার ল্যাবসহ আরো তিনটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে তিনি ওয়াইফাই সংযোগ উদ্বোধন করেন। এ সময় টেলিটকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের সঙ্গে মোবাইল ফোনে কথা বলে পীরগঞ্জে টেলিটকের থ্রিজি সংযোগের উদ্বোধন করেন তিনি।

এই সমাবেষেশ ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী আবদুল লতিফ সিদ্দিকী সভাপতিত্ব করেন।

সমাবেশে বাংলাদেশ জাতীয় সংসদরে স্পিকার ও স্থানীয় এমপি ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন।

সজীব ওয়াজেদ জয় আগামীতে সকল মানুষের জন্য বিনামূল্যে ইন্টারনেট সুবিধা প্রাপ্তি নিশ্চিত করতে সারাদেশে এক লাখ ওয়াইফাই জোন প্রতিষ্ঠার ঘোষণা দেন। তিনি বলেন, এ পর্যন্ত দেশের ২৫ হাজার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কম্পিউটার ল্যাব স্থাপন করা হয়েছে। ভবিষ্যতে দেশের প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এই ধরণের অত্যাধুনিক ল্যাব স্থাপনের মাধ্যমে ওয়াইফাই সংযোগ ও বিনামূল্যে ইন্টারনেট সুবিধা নিশ্চিত করা হবে।

তিনি বলেন, সরকারি প্রতিষ্ঠান হয়েও টেলিটক বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর আগেই সারাদেশে থ্রিজি সংযোগ দিয়েছে। এই প্রতিষ্ঠানের থ্রিজি সংযোগ বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের চেয়ে অনেক দ্রুতগতিসম্পন্ন।

ভারতের সঙ্গে সাম্প্রতিক সমুদ্রসীমা মামলার রায়ে বাংলাদেশের জয়ের প্রসঙ্গ তুলে ধরে তিনি বলেন, সমুদ্রসীমা মামলার রায়ে ভারতের আগে মায়ানমারের সঙ্গেও আমরা জয়ী হয়েছি। এটি কিন্তু আওয়ামী লীগ সরকারই করেছে। চার বছর আগে বাংলাদেশের পক্ষে ভারত ও মায়ানমারের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছিল। সেই মামলার রায়ে আমরা বিজয়ী হয়েছি। দেশের স্বার্থে আমরা কোনো দেশকেই ছাড় দেইনি।

জয়ের পিতৃভূমি পীরগঞ্জের এই সমাবেশটি এক হাজার আমন্ত্রিত পাটচাষীকে নিয়ে আয়োজন করা হলেও সেখানে সর্বস্তরের হাজার হাজার মানুষ যোগ দেন। দূরদূরান্ত থেকে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী-ভাতৃপ্রতীম সংগঠনের হাজার হাজার নেতাকর্মী-সমর্থক উপস্থিত হওয়ায় পাটচাষী সমাবেশটি শেষ পর্যন্ত বিশাল জনসভায় পরিণত হয়।

সমাবেশস্থলে পৌঁছেই সজীব ওয়াজেদ জয় সুইচ টিপে পীরগঞ্জের ৫০টি গ্রামের ৩ হাজার ২৪টি পরিবারের মধ্যে নতুন বিদ্যুৎ সংযোগের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন। এর আগে গত ১৬-১৭ মার্চ পীরগঞ্জ সফরকালে তিনি ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে দেওয়ার প্রতিশ্র“তি দিয়েছিলেন। সে অনুযায়ী রংপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১ এর ব্যবস্থাপনায় এসব নতুন বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়া হলো।

জয় বলেন, আওয়ামী লীগ ও সরকার দেশের মানুষের উন্নয়নের জন্য কাজ করে যাচ্ছে। কথা দিয়েছিলাম বিদুৎ, ইন্টারনেট, সার-বীজ এবং রাস্তাঘাট-ব্রিজ-কালভার্ট দেবো। সেই কথা আমরা রেখেছি। পীরগঞ্জসহ উত্তরাঞ্চলের উন্নয়নে গ্যাস সংযোগ, টেক্সটাইল কলেজ ও শিল্প কারখানা স্থাপন, উত্তরবঙ্গের সঙ্গে চট্টগ্রামের সরাসরি রেল যোগাযোগ প্রতিষ্ঠাসহ বিভিন্ন প্রতিশ্রুতি দিয়ে তিনি বলেন, প্রতিবার পীরগঞ্জে এসে তিনি জনগণের দাবি ও চাহিদা ব্যক্তিগতভাবে শোনেন। পীরগঞ্জের দাবি ও চাহিদা তারও দাবি। তাই মন্ত্রীদের কাছে গিয়ে এগুলো বাস্তবায়নে তিনি দাবি জানান। পীরগঞ্জের মানুষ ইন্টারনেট, ওয়াইফাই এবং মোবাইলের থ্রিজি সংযোগ চেয়েছিলেন। সেটি দেওয়া হয়েছে। তার ব্যক্তিগত স্বপ্ন উত্তরবঙ্গে একটি হাইটেক শিল্প কারখানা করবেন। সেটিও বাস্তবায়ন করা হবে। উত্তরবঙ্গকে আমরা উন্নত করে ছাড়বো, ইনশাল্লাহ।

বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সন্ত্রাস, নৈরাজ্য ও দুঃশাসন তুলে ধরে তরুণ এই তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ বলেন, ওই সময় বিদ্যুৎ ও সারের জন্য কৃষককে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। গত পাঁচ বছরে আওয়ামী লীগ সরকার সেই পরিস্থিতির উত্তরণ ঘটিয়েছে। আজ দেশের মানুষ সার পাচ্ছে, বীজ পাচ্ছে। বিদ্যুৎ পাচ্ছে। এজন্য কাউকে দাবি কিংবা আন্দোলন করতে হয়নি।

এ প্রসঙ্গে বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাস ও হুমকি মোকাবেলা করে ৫ জাুনয়ারির নির্বাচনে স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভোট দেওয়ার জন্য পীরগঞ্জবাসীর প্রতি তিনি গভীর কৃতজ্ঞতা জানান। তিনি বলেন, ‘এটা আমার দেশের মাটি, আমি পীরগঞ্জের সন্তান।’ স্থানীয় ভাষায় জয় বলেন, ‘মুই ফির আসিম, বারবার আসিম।’

সমাবেশে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী অর্থনৈতিক অগ্রগতি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, বিদ্যুৎ, তথ্যপ্রযুক্তিসহ সর্বক্ষেত্রে বর্তমান সরকারের বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকান্ড তুলে ধরে বলেন, শেখ হাসিনা রূপকল্প-২০২১ বাস্তবায়নের মাধ্যমে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। তার সরকারের লক্ষ্য সুশাসন প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সুখী-সমৃদ্ধ দারিদ্র্যমুক্ত সোনার বাংলা গড়ে তোলা। আসুন তার হাতকে শক্তিশালী করে সমৃদ্ধ ও উন্নত এক বাংলাদেশ গড়ে তুলি। সজীব ওয়াজেদ জয়কে তরুণ সমাজসহ দেশের ভবিষ্যৎ আশা-আকাঙ্খার প্রতীক হিসেবে উল্লেখ করে তার নেতৃত্বে ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম এগিয়ে যাবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।

এই সমাবেশে স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন প্রতিমন্ত্রী এবং জাতীয় পার্টির নেতা মশিউর রহমান রাঙ্গা রংপুর-৬ (পীরগঞ্জ) আসনে আর কখনোই জাতীয় পার্টি থেকে কোনো প্রার্থী না দেওয়ার ঘোষণা দিলে উপস্থিত হাজারো মানুষ তার প্রতি সমর্থন জানান।

এর আগে সজীব ওয়াজেদ জয় ভোর সোয়া ৬টায় প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে সড়কপথে পীরগঞ্জের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করেন। পথে পথে তাকে স্বাগত জানাতে সর্বস্তরের মানুষের ঢল নামে। তাদের শুভেচ্ছার জবাবে জয়ও হাত নেড়ে অভিনন্দন জানান। বিভিন্ন স্থানে তাকে স্বাগত জানাতে অসংখ্য তোরণ, ব্যানার ও ফেস্টুন স্থাপন করা হয়েছিল। বঙ্গবন্ধু, শেখ হাসিনা ও জয়ের বড়বড় ছবি ও প্ল্যাকার্ডও শোভা পেয়েছে।

জয় নিজ গ্রামের বাড়ি ফতেপুরের ‘জয় সদন’ এ পৌঁছালে পরিবারের সদস্যরা তাকে স্বাগত জানান। পরিবারের সঙ্গে কুশলাদি বিনিময় ও কিছু সময় বিশ্রাম শেষে বঙ্গবন্ধুর দৌহিত্র জয় তার বাবা পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়াসহ দাদা-দাদীর কবর জিয়ারত ও ফাতেহা পাঠ করেন।

এসব অনুষ্ঠানে মন্ত্রি-প্রতিমন্ত্রীসহ অন্যান্যদের মধ্যে রংপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা শরফুদ্দিন আহমেদ ঝন্টু, মাহবুব আরা গিনি এমপি, হাসানুল হক চৌধুরী ডিউক এমপি, টিপু মুনশি এমপি, শিবলী সাদিক এমপি, শফিকুল ইসলাম শিমুল এমপি, বাবেল গোলন্দাজ এমপি, কামরুল ইসলাম এমপি, আনোয়ারুল আবেদিন তুহিন এমপি প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

এছাড়া জয়ের সফরসঙ্গীদের মধ্যে ছিলেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপ-কমিটির সহ-সম্পাদক মাহমুদ হাসান রিপন, স্বেচ্ছাসেবক লীগের কেন্দ্রীয় নেতা নাফিউল করিম নাফা, একেএম আজিম, হারুনুর রশীদ, প্রধানমন্ত্রীর উপপ্রেস সচিব আশরাফুল আলম খোকন, এপিএস জাহাঙ্গীর আলম বুলবুল প্রমুখ।

পীরগঞ্জের কর্মসূচিগুলোতে যোগদান শেষে সজীব ওয়াজেদ জয় ঢাকার উদ্দেশ্যে রওয়ানা হন।

 

ইন্টারনেটের দাম কমাতে ও গতি বাড়াতে প্রয়োজনে নীতিমালা পরিবর্তন করা হবেঃ

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় বলেছেন, দেশের মানুষের কাছে সহজলভ্য ও মানসম্পন্ন ইন্টারনেট সেবা পৌঁছে দেবে সরকার। ইন্টারনেটের দাম কমাতে ও গতি বাড়াতে প্রয়োজনে নীতিমালা পরিবর্তন করা হবে। সমস্যা কোথায়, সেটা খুঁজে বের করা হবে।

আমি নিজেও বাংলাদেশের ইন্টারনেট ব্যবহার করি। আমার অভিজ্ঞতা হয়েছে। ইন্টারনেটের গতি অনেক কম। দেশের মানুষের কাছে 'সহজলভ্য ও মানসম্পন্ন' ইন্টারনেট সেবা পৌঁছে দেয়ার লক্ষ্যে গতকাল সোমবার দুপুরে গণভবনে ইন্টারনেট প্রোভাইডার মালিকদের সাথে বৈঠকে সূচনা বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, আমার একটি ফেইসবুক পেজ আছে। সেখানে অনেক ফ্যান আছে। তারা ইন্টারনেটের দাম কমানো ও গতি বাড়ানোর ব্যবস্থা নিতে আমার কাছে বিভিন্ন সময় দাবি করে আসছে। এ জন্য ইন্টারনেট কমিউনিটি প্রোভাইডারদের সাথে বৈঠক করছি। তাদের কথা শুনে একত্র হয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ করবো।

জয় বলেন, আমি যখন বাংলাদেশ সফর করি দেশে তখন আমি সবসময়ই চেক করি ইন্টারনেট কানেকশন কোথায় আছে, কি গতি আছে, কি কোয়ালিটি আছে। আমার নিজেরও এটা অভিজ্ঞতা হয়েছে যে, কিছু কিছু ক্ষেত্রে আমাদের ইন্টারনেট কানেকশনের গতিতে বা কোয়ালিটিতে বাধা আছে। সেবার মান বাড়াতে প্রয়োজনে নীতি পরিবর্তন করতে হবে।

সজীব ওয়াজেদ জয় বলেন, সরকার ইউনিয়ন পরিষদ পর্যন্ত ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবা পৌঁছে দিতে কাজ করছে। দেশের বাইরে বিভিন্ন দেশে গেলে ইন্টারনেটের যে গতি দেখি, তার তুলনায় বাংলাদেশের অবস্থা দুর্বল। যত দ্রুত সম্ভব এই দুর্বলতা কাটিয়ে উঠতে হবে।

বৈঠকে অন্যান্যের মধ্যে তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক, বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক সংস্থার (বিটিআরসি) চেয়ারম্যান সুনীল কান্তি বোস, তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি সচিব আবু বকর সিদ্দিকসহ বাংলাদেশে ইন্টারনেট সরবরাহকারী সব প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।