Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

চেয়ারম্যান মোঃ তবারক হোসেন এর জীবনী

মোঃ তবারক হোসেন

পিতাঃ মৃত কদম আলী

মাতাঃ মৃত আমেনা খাতুন

গ্রামঃ আঠারখাদা

ডাকঘরঃ আঠারখাদা

উপজেলাঃ আলমডাঙ্গা

জেলাঃ চুয়াডাঙ্গা

 

        মোঃ তবারক হোসেন ১৯৭৩ সালের ২০ এপ্রিল আঠারখাদা গ্রামের সর্দ্দার পাড়ায় জন্ম গ্রহণ করেন।ছোট বেলা থেকেই তিনি জনদরদি হয়ে উঠেন।অবহেলিত, সুবিধাবঞ্চিত মানুষের পাশে থেকে সেবা করার ব্রতী নিয়ে ছাত্র জীবন থেকেই তিনি রাজনীতি করে আসছেন। এরপর তিনি জনগণের চাহিদা মতে ইউপি চেয়ারম্যান পদে নির্বাচনে দাঁড়ান। স্থানীয় ইউপি নির্বাচনে ২০১১ ইং সালে প্রথম চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হন। দূর্ভাগ্য বশত ২০১৬ ইং সালে ইউপি নির্বাচনে তিনি পরাজয় বরণ করেন এবং ২০২০ সালের নির্বাচনে আবার চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়ে ইউনিয়ন পরিষদকে ঢেলে সাজাতে শুরু করেন। 

    ইউনিয়ন পরিষদের তথ্য ও সেবা কেন্দ্র চালু হয় নতুন উদ্দোমে।  তিনি নির্বাচিত হওয়ার পর সকল সনদ অনলাইনের মাধ্যমে দেওয়া শুরু করেন। মানুষ তথ্য ও সেবা কেন্দ্র থেকে ডিজিটাল সেবা পেয়ে উপকৃত হচ্ছে। ভবনের সামনে ডিজিটাল পোষ্টারে সমস্ত গ্রামের নাম ও ইউনিয়ন পরিষদের নাম লিখেছেন। তিনি গ্রাম আদালতকে কাযর্কর করেন এবং নিয়মিত গ্রাম আদালত বসান।গ্রাম আদালতের  মাধ্যমে সুবিধা বঞ্চিত, অবহেলিত মানুষদেরকে বিচারিক সেবা প্রদান করছেন।এছাড়া সরকারী সেবা সাধারণ মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়ার জন্য জনসচেতনতা বৃদ্ধি করেছেন।

 

       যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নে, বিভিন্ন শ্রেণীর মানুষের সাথে যোগাযোগ করেন।ইউনিয়ন পরিষদে নারী নিযার্তন নিরোধ কমিটি গঠনসহ তেরটি স্ট্যান্ডিং কমিটি গঠন করেছেন। নিয়মিত প্রতিটি কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয় এবং তিনি নিজেও সকল সভায় উপস্থিত থাকেন।মসজিদ, মাদ্রাসা, মক্তব, কবরস্থান, ক্লাবসহ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক, ছাত্র-ছাত্রীসহ কমিটির তালিকা ইউনিয়ন পরিষদে সংরক্ষণ করেছেন।এছাড়া শিক্ষার হার বৃদ্ধির জন্য বিভিন্ন রকম কর্মসূচি হাতে নিয়েছেন।এমনকি সমাজের উন্নয়নের জন্য তিনি মাসে একদিন স্থানীয় জনগণের সাথে সভায় বসেন।তিনি ২০১৩ সালে গ্রাম আদালত পরিচালনায় শ্রেষ্ঠ চেয়ারম্যানের স্বীকৃতি লাভ করেন।

        

সফলতাঃ

·         অনলাইনের মাধ্যমে সকল প্রকার সনদ প্রদান।

·         তথ্য ও সেবা কেন্দ্রের মাধ্যমে মানুষকে ডিজিটাল সেবা প্রদান করছেন।

·         গ্রাম আদালত পরিচালনায় অগ্রনি ভূমিকা পালন করছেন।

.         অল্প সময়ে সল্প খরচে মানুষ যাতে ডিজিটাল সেবার সুবিধা প্রদান করছেন।